AHSEC Class 11 Bengali(MIL) Chapter-17 ভাড়াটে চাই

(ক) ভূপেনবাবুর ভাইপোর নাম কী ? উত্তরঃ ভূপেনবাবুর ভাইপোর নাম গাবলু। (খ) রামরামবাবুর পদবি কী? উত্তরঃ রামরামবাবুর পদবি রাহার।

 


Chapter-17 ভাড়াটে চাই

প্রশ্নোত্তরঃ

১। অতি সংক্ষিপ্ত উত্তরের জন্য প্রশ্নঃ

(ক) ভূপেনবাবুর ভাইপোর নাম কী ?

উত্তরঃ ভূপেনবাবুর ভাইপোর নাম গাবলু।

(খ) রামরামবাবুর পদবি কী?

উত্তরঃ রামরামবাবুর পদবি রাহার।

(গ) মিঃ গুপ্তের চাকরের নাম কী?

উত্তরঃ মিঃ গুপ্তের চাকরের নাম কানাই।

(ঘ) যাত্রার দলের লোকেরা কোন পালার অংশে অভিনয় করে দেখিয়েছিলেন?

উত্তরঃ যাত্রার দলের লোকেরা রাবণবিলাপপালার অংশ অভিনয় করে দেখিয়েছিলেন।

(ঙ) কৃষ্ণদাস কিসের ব্যবসা করতেন?

উত্তরঃ তেজারতি।

২। সংক্ষিপ্ত উত্তরের জন্য প্রশ্নঃ

(ক) গাবলুর দুজন বন্ধুর নাম লেখো?

উত্তরঃ গাবলুর দুজন বন্ধুর নাম নত্ত, সন্তু ।

(খ) নাচের স্কুল খোলার উদ্দেশ্যে কারা ঘর ভাড়া চাইতে এসেছিলেন?

উত্তরঃ নাচের স্কুল খোলার উদ্দেশ্যে শীলা, এলা, আইভি নামে তিনিজন মেয়ে ঘর ভাড়া চাইতে এসেছিলেন।

(গ) ঘর ভাড়া চাইতে আসা চারজন ব্যক্তিরে নাম উল্লেখ কর?

উত্তরঃ ঘর ভাড়া চাইতে আসা চারজন ব্যক্তির নাম হমিঃ গুপ্ত, নরেশ, পরেশ, সিধু ও কালীপদ, কৃষ্ণদাস দাস।

(ঘ) ভূপেনবাবুর ঘরে কার শোকসভার আয়োজন করা হয়েছিল? সেই সভার কে কবিতা পাঠ করেছিলেন?

উত্তরঃ ভূপেনবাবুর ঘরে স্বর্গীয় ছিদাম চৌধুরীর শোক সভার আয়োজন করা হয়েছিল। সেই সভার কৃপাসিন্ধু মজুমদার কবিতা পাঠ করেছিলেন।

(ঙ) কে দাড়িওয়ালা সেজেছিল এবং কেন?

উত্তরঃ গাবলুর বন্ধু নন্তু দাড়ি ওয়ালা সেজেছিল ভূপেনবাবুকে বাঁচানোর জন্য।

৩। দীর্ঘ উত্তরের জন্য প্রশ্ন :

(ক) ভূপেনবাবুর ঘরটি গাবলু ও তার বন্ধুরা কোন কাজে ব্যৱহার করতে চেয়েছিল? তাদের ইচ্ছা কী ভাবে বাস্তবায়িত হয়েছিল?

উত্তরঃ ভূপেন বাবুর ঘরতি গাবলু ও তার বন্ধুরা লাইব্রেরি করতে চেলেছিল।

ভূপেন বাবুর ঘর ভাড়ার বিজ্ঞাপন দেখে একে একে অনেক লোক এসেছিল। বিভিন্ন দল, সংগঠন এমনকী সাধু-সন্ত কেউইতে বাকী নেই। কিন্তু প্রত্যেকেরই উদ্দেশ্য ঘরচি বিনা ভাড়াতে ভোগ করা। অন্যদিকে যারা যারা ঘরটিতে এগেছিল তাদের কাউকেই ভূপেন বাবুর পছন্দ হয়নি। আর প্রত্যেকেই ভূপেনবাবুকে অসম্মান করছে অথচ ভূপেন যে বাড়ির মালিক সে কথাও তারা মানতে চায় না। বিনা অনুমতিতে একো দল এসে হাজির হয় আর ভূপেন ও তার ভাইপো গাবলু তাদের কখনো ধমক দিয়ে, কখনো নিজেরা মার খেয়ে তাদের তাড়ায়। এরকম অবস্থাতেই একদিন রামারাম বাবু এমন কতগুলো বখাটে দলকে ভূপেনের বাড়িতে এনে উপস্থিত করল যে তারা এসে এখানে কোনো ছিদাম চৌধুরী নামের একজনের শোকসভা পাতালেন। আর তখন ভূপেনবাবু তাদের বিনা অনুমতিতে এই সভা করার জন্য অবরোধ করলে, সেই সভার সদস্যরা ভূপেনকে অপমান করে এমনকী পাঁজা কোলে বারে তাকেই তার বাড়ি থেকে বের করতে উদ্যত হয়। এমন সময় গাবলু তার বন্ধু নস্তুকে কৃপাসিন্দর ছদ্মবেশে এক প্লেগসগী সাজিয়ে এই ঘরটাতে নিয়ে আসে। এবং বলে যে এই রুগীকে হাসপাতাল থেকে দেয়নি। তাই তিনি এখানে এসেছেন। এখন তিনি এখানে ঘুমাবেন কেউ যদি জায়গা না দেয় তবে সে তাদের গাড়ের উপরই শুয়ে পড়বেন। কৃপাসিন্ধুর এও বলেন যে তার সুটকেসে মরা ইদুর আছে। কৃপাসিন্ধুর এই কথা শুনে শোকসভার দলের সকলে ভয়ে উদ্ধশ্বাসে পালায়।

শেষে ভূপেনবাবু যখন দেখলেন আবার প্লেগরুগী এসে তার ঘর দখল করেছে তখন তিনি ভোবনিলেন যে এবার তিনি সরংশ মারা যাবেন। কিন্তু ভূপেনের এই ধারণা বদলে যায় গাবলু সমস্তটা মুখে বলে ও কৃপাসিন্দুর আসল পরিচয় দেয়। গাবলু বলে যে এই উপায় না করলে তারা ভূপেনকে বাচাতে পারত না। এবং শেষে গাবলু ও তার বন্ধুরাতাদের লাই ভূপেন্দ্র পাঠাগারখোলার জন্য কাকোকে অনুরোধ করলে ভূপেন আনন্দে এবারে চাজী হয়ে যান কারণ ভূপেন বাবুর ঘর ভাড়া দিতে কু গিয়ে অনেক হয়েছে, তাই তিনি পাঠাগার বানানোই নিরাপদ ভেবে গাবলুদেবে সম্মতি দেন। আর এবাবেই গাবলুও তার বন্ধুদের ইচ্ছা ওস্তকয়িত হয়।

(খ) কৃষ্ণদাস দাস ও বিশাখা দাসীর হাতে ভূপেনবাবুর হেনস্থার বিবরণ দাও?

উত্তরঃ ভূনেবাবু তার একটি ধর ভাড়া দিবেন বলে বিজ্ঞাপন দেন। আর সেই বিজ্ঞাপন দেখে দলে দলে লোক এসেছে ঘরটি দেখতে। আর যতবার যতজন লোক ভাড়াঘর দেখতে এসেছে তাদের প্রত্যেকের কাছেই ভূপেনবাবু হেনস্থা হয়েছেন। কারণ এরা ঘরাভড়া নিতে এসেছে মূলত ঘর দখল করে উপাত করার উদ্দেশ্য। এরকমই কৃষ্ণদাস দাস ও বিশাখা দাসীর হাতেও ভূনেবাবু হেনস্থা হয়েছেন।

কৃষ্ণদাস ও বিশাখা দুজনে স্বামী-স্ত্রী। তারা নিঃসন্তান। কৃষ্ণদাস যখন ভূনেপ বাবুর ঘর ভাড়া নেওয়াছে জন্য এসেজেন তখন তাদের এই ঘর দেখে খুব পছন্দ হয়। আর ভূপেনবাবুরও কৃষ্ণদাস বাবুকে দেখে ও নির্ঝঞ্ঝার্ট পরিবার দেখে পছন্দ হয়। ভূপেন বাবু গাবলুর সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেন এদেরকেই ঘরটাভাড়া দিবেন। কৃষ্ণদাস বাবুও শান্তি চান আর ভূনেবাবুও ঋমেলা চান না তাই ঠিক হয়ে গেল ঘরটি এদেরকেই দিবেন। কিন্তু গোলমাল বাঁধল স্বামী ও স্ত্রী দুজনের মধ্যে। ঘরটির কোথায় ঘাট রাখা হবে এই নিয়ে বিশাখা ও কৃষ্ণদাসবাবুর মধ্যে এক দুই কথায় তমুল ঝগড়া ভেধে গেল। কৃষ্ণদাসবাবু চান জালানর পাশে ঘাট রাখবেন কারণ ঠাণ্ডা বাতাস পাবেন আর বিশাখা বলছেন জানালার পাশে ঘাট থাকলে চোরের সুবিধা হবে তারে গয়না তুরি করতে। এই নিয়ে ঝগড়া চলছে দেখে ভূপেনবাবুও বাধা দিলে বিশাখা তাকেও অপমান করেন। বিশাখার উগ্র রূপ ধারণ করে যে সে কলতলা থেকে মুড়ো ঝাঁটা নিয়ে আসে স্বামীকে সোয়াস্তা করতে। অন্যদিকে গাবলু বিশাখা এই রূপ দেখে এককোটা পালার কিন্তু ভূপেনবাবু পালানোর সঠিক রাস্তা না পেয়ে গিয়ে টোবলের নীচে গিয়ে লুকোয়। আর বিশাখা ঝাটা নিয়ে এসে ভূপেনকেই তার স্বামী ভেবে পেটানো শুরু করে। চৌকিদার তোমার দেখাছি। বলি, থাকবে কোথায়? এদিকে ভূপেন বাবা মা বলে চিকার করছেন। এমন সময় গাবলু এসে তার বাবার প্রাণ বাঁচায়। গাবলু বিশাখাকে বলে যে তিনি থাকে তার স্বামী ভেবে মারছেন সে আসলে তার কাকা এই বাড়ির মালিক। তখন বিশাখা লজ্জায় সেখান থেকে পালিয়ে যায়। আর এই ভাবেই ভূপেন বাবু বিশাখা দাসীর হাতে হেনস্থা হয়।

(গ) পাগল চরিত্র আলোচনা করো।

উত্তরঃ ভাড়টে চাই নাটকের একটি অত্যন্ত সজাদার চরিত্র পাগল। চরিত্রটির ভূমিকা খুব অল্প সময়ের। কিন্তু তথাপি চরিত্রটি নাট্যকারের গুনে মচক-ত হয়ে উঠেছে। ভূপেন বাবু তার একটি ঘর ভাড়া দিবেন এবং তার ভাইপো গাবলু সন্দর করে এই ভাড়াঘরের। বিজ্ঞাপন দেয়। এই বিজ্ঞাপন দেখে প্রচুর দল, অনেক বখাটে লোক এসে অনেকভাবে ভূপেন বাবুকে হেনস্তা করে চলে যায়। একে একে সবাইকে ভূপেনবাবু বিদায় করেন। এরপর ভূপেনবাবু চিন্তা করলেন বিজ্ঞাপন দিয়েই ভুল করেছেন। এমন সময়ে এক পাগল বিশৃঙ্খল দাড়ি ও ছেঁড়া জামা পড়ে প্রবেশ করে। পাগলটি এসে ভূপেনকে মহবখাবলে সম্বোধন করে বলছে তাকে চিনতে পেরেছে কিনা। ভূপেনবাবু অবাক হয়ে যাওয়ায় পাগল বলছে যে চুল দাড়ি কামিয়ে ফতুয়া পরলেই যে সে মহব খাঁকে চিনতে পারবে না তা নয়, সে এত বোকা নয়। তারপর পাগলট দাবী করে যে ভূপেনবাবুর ঘরটি আসলে তার তাজমহল। ভূপেনবাবু কেন এই তাজমহল ভাড়া দিতে চলেছে। ভূপেনের এই সাহস পাগলটি বরদাস্ত করতে পারছে না। সে বলছে ভূপেনবাবুর গর্দান নেবে। পাগল নিজেকে শাজাহান বলে পরিচয় দিয়েছে। পাগল বলছে সে দাক্ষিণাত্যে ভ্রমণে বেরিয়েছে বলে আর সেই সুযোগ ভূপেনবাবু এই তাজমহল ভাড়া দিবেন বলে দালোয়ার খাঁ দালোয়ার খাঁবলে চিকার করে। এমন সময় গাবলু জিলিপির ঠোঙা নিয়ে ঘরে ঢোকে। গাবলুকে দেখেই পাগল বলতে শুরু করে যে এই যে দালোয়ার খা হুকুম দেয় মহব্বতের গর্দায় নাও এক্ষুণি।কথাটা শুনে গাবলু অবাক হয়ে যায়। তারপর পাগলটি গাবলুর হাত থেকে জিলিপির ঢোঙাটি নিয়ে বলে যে তার জন্য রাজভোগ আনা হয়েছে। তারপর পাগলটি গাবলুর সেই জিলিপির ঠোঙা নিয়ে সোজা রাস্তা পায় হয়ে ট্রামে উঠে চলে যায়।

(ঘ) নাচের স্কুলের মেয়েদের সঙ্গে ভূপেনবাবুর অভিজ্ঞতা সরল ভাষায় বর্ণনা করো?

উত্তরঃ নাচের স্কুলের মেয়েদের সঙ্গে ভূপেনবাবু অভিজ্ঞতা এমন হয়েছিল যে তিনি বিপজনক অবস্থায় পৌঁছে গিয়ে ছিলেন। ভূপেনবাবুর ঘর ভাড়া দেওয়ার জন্য বিজ্ঞাপন দেখে নাচের স্কুলের মেয়েরা এসেছিল। নাচের স্কুলরে মেয়েদের মধ্যে ছিল শীলা চক্রবর্তী যে জাপানিজ নাচ জানে। আইভি সেন যে ছিল ওরিয়েন্টাল ড্যান্সে অমলা শঙ্করকেও হার মানায়। তারপর এলা দত্ত যে সমস্ত ফোক ড্যান্সে এক্সপার্ট মণিপুরী থেকে শুরু করে রায় বেঁশে পর্যন্ত সব জানে। এই তিনজন মেয়ে ভূপেন বাবুর এই ঘরটিতে নাচের স্থল করবে বলেই এসেছিল। কিন্তু ভূপেনবাবু তাদের নাচের স্কুলে খোলার ব্যাপারটিতে সম্মতি দেন না। তখন মেয়েদের মধ্যে একলা বলে উঠে যে নাচের মতো এন্টারটেনমেন্ট কোথাও নেই এমনকী নাচই হচ্ছে জাতির ভবিষ্যএতেও ভূপেনবাবু রাজী না হলেন না, তার উপর এই মেয়েরা ঘরটির ভাড়া দেবে না। তার বদলে তারা ভূপেনবাবুর মেয়েদের ফ্রীতে নাচ শিখিয়ে দেবে। তারপর যখন শুনল যে ভূপেনবাবু কোনো মেয়ে নেই তখন শীলা বলে উঠল যে তারা ভূপেনবাবুর স্ত্রীকেই শেখাবে। কিন্তু যখন শুনল যে ভূপেনবাবুর স্ত্রী ইহজগতে আর নেই। তখন এলা বলে উঠল তারা ভূপেনবাবুকেই নাচ শিখিয়ে দেবে। এই বলে তারা ভূপেন বাবুকে জোর করে নাচাতে শুরু করে। এক-দুই তিন চার দেখুন না এমনি করে পা ফেলবেন।মেয়েদের এই নাচের এক্সারসাইজের চাপে ভূপেনবাবু তক্ষণা অজ্ঞান হয়ে পড়ে যান। ভূপেনবাবুর মূৰ্চ্ছা যাওয়া দেখে মেয়েরো তখনি সেখান থেকে পালিয়ে যায় ।

(ঙ) মিঃ গুপ্ত কোন উদ্দেশ্য নিয়ে ঘর ভাড়া চাইতে এসেছিলেন? তার উদ্দেশ্য সফল হয়নি কেন?

উত্তরঃ মিঃ গুপ্ত তার আটটা কুকুরকে রাখার উদ্দেশ্যে নিয়ে ঘর ভাড়া চাইতে এসেছিলেন। মিঃ গুপ্তের কুকুরগুলো রাস্তার কুকুর নয় এরা হল বিভিন্ন জাতের এর মধ্যে হচ্ছে দুটো গ্রেট ভেন, দুটো অ্যালসেসিয়ান, দুটো টেরি আর দুটো পিকিনিজ।

মিঃ গুপ্তের উদ্দেশ্য সফল হয়নি কারণ প্রথমত ভূপেনবাবু কুকুর ভয় পান। তার উপর আটটা কুকুর। ভুপেনবাবুর ভয় কুকুর কামড়ালেই জলাতঙ্ক হবে।

অতিরিক্ত প্রশ্নোত্তরঃ 

১। ভূপেনবাবুর ঘরটি গাবলু ও তার বন্ধুরা কোন কাজে ব্যবহার করতে চেয়েছিল?

উত্তরঃ ভূপেনবাবুর ঘরটি গাবলু ও তার বন্ধুরা লাইব্রেরীর কাজে ব্যবহার করতে চেয়েছিল।

২। রামারামবাবু ভূপেনবাবুর ভাড়া ঘরটিতে কি করতে চেয়েছিল?

উত্তরঃ রামরামবাবু ভূপেনবাবুর ভাড়া ঘরটিতে আড্ডা তাসখেলা এসব কাজে ঘরটি নিতে চেয়েছিল।

৩। মহিষমর্দিনী অপেরা পার্টিতে কয়জন সদস্য ? তাদের নাম কী?

উত্তরঃ মহিষমর্দিনী অপেরা পার্টিতে চারজন সদস্য। তাদের নাম হল পরেশ, নরেশ, সিধু ও কালীপদ।

৪। মহিষমর্দিনী অপেরা পার্টি ছাড়া বইটিতে উল্লিখিত আরেকটি দলের নাম লিখ।

উত্তরঃ মহিষমর্দিনী অপেরা পার্টি ছাড়া বইটিতে উল্লিখিত আরেকটি দলের নাম হমহিষাসুর নাশিনী অপেরা

৫। তুমি কি আমায় এতই নির্বোধ পেয়েছো মহব খাঁ’ – কে এই উক্তিটি করেছে? মহব খাঁ বলতে এখানে কার কথা বলা হয়েছে?

উত্তরঃ আলোচ্য উক্তিটির বক্তা পাগলের। মহব খাঁ বলতে এখানে ভূপেনবাবুকে বোঝানো হয়েছে।

৬। কৃষ্ণদাসের স্ত্রীর নাম কি?

উত্তরঃ কৃষ্ণদাসের স্ত্রীর নাম বিশাখা দাসী।

৭। ভূপেনবাবু গাবলুকে কি আনতে পাঠিয়েছিলেন?

উত্তরঃ ভূপেনবাবু গাবলুকে জিলিপি আনতে পাঠিয়েছিলেন।

৮। শীলা চক্রবর্তী, আইভি সেন, এলা দত্তের পরিচয় দাও।

উত্তরঃ শীলা চক্রবর্তী খুব ভালো জাপানিজ নাচ জানে ৷

আইভি সেন ওরিয়েন্টাল ড্যান্স করে এবং সেই ড্যান্সে সে অমলা শঙ্করকেও হার মানায় এবং এলা দত্ত সমস্ত ফোক ড্যান্সে এক্সপার্ট মণিপুরী থেকে শুরু করে রায় বেঁশে পর্যন্ত সব জানে।

৯। দাবাড়ে দলের পর ভূপেনবাবুর বাড়িতে কারা প্রবেশ করেছিল?

উত্তরঃ দাবাড়ে দলের পর ভূপেনবাবুর বাড়িতে স্বামী কালিকানন্দ শিষ্য শ্যামচরণ বামাচরণ ও হরকালীকে নিয়ে প্রবেশ করেছেন।

১০। রামরাম বাবুদের হাত থেকে ভূপেনবাবুকে কে বাঁচিয়েছিল?

উত্তরঃ রামরামবাবুদের হাত থেকে ভূপেনবাবুকে গাবলুর বন্ধু নন্তু বাঁচিয়েছিল।

১১। মিঃ গুপ্ত কোন উদ্দেশ্যে নিয়ে ঘর ভাড়া চাইতে এসেছিলেন?

উত্তরঃ মিঃ গুপ্ত কুকুরের জন্য ঘর ভাড়া চাইতে এসেছিলেন।

১২। হায় হায় আমার কি হল। শেষে আমার ঘরে এসে প্লেগের রুগী ঢুকল’ – কার উক্তি?

উত্তরঃ আলোচ্য উক্তিটির বক্তা ভূপেনবাবুর।

১৩। প্লেগের রুগী আসলে কে?

উত্তরঃ প্লেগের রুগী আসলে নত্ত।

শব্দার্থ :

হুড়ো তাগাদা, ধাক্কা।

কোঁতকা মোটা লাঠি বা লগুড়।

তেজারতি সুদে টাকা খাটানোর ব্যবসা।

ক্রশওয়ার্ড পাজল শব্দ মেলানোর খেলা।

রায়বেঁশে বাংলার লোকায়ত নৃত্য ।

মগের মুলুক অরাজক দেশ।

ত্রিপুণ্ডক কপালে তিনটি রেখাবিশিষ্ট তিলক।

-000-


Post a Comment

Study Materials

Cookie Consent
Dear Students, We serve cookies on this site to analyze traffic, remember your preferences, and optimize your experience.
Oops!
It seems there is something wrong with your internet connection. Please connect to the internet and start browsing again.
AdBlock Detected!
We have detected that you are using adblocking plugin in your browser.
The revenue we earn by the advertisements is used to manage this website, we request you to whitelist our website in your adblocking plugin.